অজ্ঞাতনামা বন্দুকধারীরা নাইজেরিয়ার উত্তর পশ্চিমাঞ্চলের একটি স্কুল থেকে কমপক্ষে ১০০ জন মেয়েকে অপহরণ করে নিয়ে গেছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছেন যে সোমবার রাতে বোর্নো রাজ্যের চিবক শহরে হামলা চালানোর পর , আক্রমণকারীরা এই ব্যাপক অপহরণ ঘটায়।
স্থানীয় একজন বাশিন্দা ভয়েস অফ আমেরিকাকে বলেন যে এই হামলাকারীরা মেয়েদের একটি ছিনতাই করা ট্রাকে তুলে পালিয়ে যাবার আহে বাড়ি ঘর , অফিস এবং মেয়েদের স্থানীয় সরকারী মাধ্যমিক স্কুলে অগ্নি সংযোগ করে।
প্রাথমিক খবরে বলা হয়েছিল প্রায় ২০০ জন মেয়েকে অপহরণ করা হয়। ঐ অঞ্চলে ভয়েস অফ আমেরিকার একজন সংবাদদাতা আব্দুল করিম হারুনা বলছেন যে স্থানীয় সুত্রগুলো জানিয়েছে কিছু মেয়ে পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছে। হারুনা বলছেন যে বন্দুকধারী এবং নিরাপত্তা বাহিনীর মধ্যে গোলাগুলি হলে একজন সৈন্য এবং একজন পুলিশ নিহত হয়।
রাজ্যের পুলিশ কমিশনার আল হাজি লাওয়ান তানকো সংবাদদাতাদের কাছে এই খবরের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন এবং বলেন যে পুলিশ অপহরকদের খুঁজে বের করার চেষ্টা করছে। ঐ হামলা বা অপহরণের দায় এখনও কেউ স্বীকার করেনি। তবে এ ধরণের হামলা সাধারণত বোকো হারাম নামের একটি দল চালিয়ে থাকে যারা মনে করে পশ্চিমি শিক্ষাগ্রহণ হচ্ছে পাপ।
প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছেন যে সোমবার রাতে বোর্নো রাজ্যের চিবক শহরে হামলা চালানোর পর , আক্রমণকারীরা এই ব্যাপক অপহরণ ঘটায়।
স্থানীয় একজন বাশিন্দা ভয়েস অফ আমেরিকাকে বলেন যে এই হামলাকারীরা মেয়েদের একটি ছিনতাই করা ট্রাকে তুলে পালিয়ে যাবার আহে বাড়ি ঘর , অফিস এবং মেয়েদের স্থানীয় সরকারী মাধ্যমিক স্কুলে অগ্নি সংযোগ করে।
প্রাথমিক খবরে বলা হয়েছিল প্রায় ২০০ জন মেয়েকে অপহরণ করা হয়। ঐ অঞ্চলে ভয়েস অফ আমেরিকার একজন সংবাদদাতা আব্দুল করিম হারুনা বলছেন যে স্থানীয় সুত্রগুলো জানিয়েছে কিছু মেয়ে পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছে। হারুনা বলছেন যে বন্দুকধারী এবং নিরাপত্তা বাহিনীর মধ্যে গোলাগুলি হলে একজন সৈন্য এবং একজন পুলিশ নিহত হয়।
রাজ্যের পুলিশ কমিশনার আল হাজি লাওয়ান তানকো সংবাদদাতাদের কাছে এই খবরের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন এবং বলেন যে পুলিশ অপহরকদের খুঁজে বের করার চেষ্টা করছে। ঐ হামলা বা অপহরণের দায় এখনও কেউ স্বীকার করেনি। তবে এ ধরণের হামলা সাধারণত বোকো হারাম নামের একটি দল চালিয়ে থাকে যারা মনে করে পশ্চিমি শিক্ষাগ্রহণ হচ্ছে পাপ।